চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩

চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩

আজ আপনাদের সাথে আলোচনা করতে চাচ্ছি চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩ সম্পর্কে। অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চেয়েছেন কিভাবে চায়না টুরিস্ট ভিসা পাওয়া যায় এবং অনেকেই জানতে চেয়েছে কিভাবে চায়না বিজনেস ভিসা পাওয়া যাবে।

চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩
চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩

আরও জানুন ইউরোপের কোন দেশে যেতে কত টাকা লাগে

যেভাবে খুব সহজেই আপনি চায়নাতে গিয়ে আপনার ভ্রমণ অথবা আপনার ব্যবসা-বাণিজ্য করতে পারবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো আমাদের এই আর্টিকেলে আপনারা মনোযোগের সাথে আমাদের এই আর্টিকেলটি এবং চায়না ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন।

চায়না ভিসা পেতে হলে আপনি কিভাবে আবেদন করবেন এবং কি কি কাগজপত্র আপনার প্রয়োজন হবে এবং আপনার কত টাকা ভিসা ফি লাগবে সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

চায়না সম্পর্কে জেনে নেই

চায়না দেশের সাংবিধানিক নাম হচ্ছে গণপ্রজাতন্ত্রী চীন বা সংক্ষেপে বলা হয় গণচীন। পূর্ব এশিয়ার একটি স্বাধীন রাষ্ট্র। এ দেশের জনসংখ্যা প্রায় ১৪৪ কোটি। এই দেশটি হলো পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল দেশ যা বিশ্বের প্রথম স্থান জনসংখ্যার দিক থেকে।

চীনের রাজধানী হল বেইজিং। হচ্ছে চীনের সবচেয়ে বড় শহর। অধীনে ২২টি প্রদেশ রয়েছে এবং আরো একটি প্রদেশ রয়েছে তাইওয়ান যা চীনের অধীনে নয়। চেন তাইয়নকে নিজেদের প্রদেশ দাবি করলেও তাইওয়ান তারা নিজেরাই নিজেদের প্রদেশকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

গণচিনের আয়তন প্রায় ৯৬ লক্ষ বর্গ কিলোমিটার যা দেশের স্থলভাগের আয়তনের দিক থেকে তৃতীয়। গণচীন হচ্ছে এশিয়ার একটি প্রধান আঞ্চলিক শক্তি এবং বিশ্বের একটি বৃহৎ শক্তি। গণচীন এমন একটি বৃহৎ রাষ্ট্র যেখানে মরুভূমি রয়েছে আর্দ্রতা রয়েছে এবং উপ ক্রান্তীয় অরণ্যও রয়েছে এখানে গুরুত্বপূর্ণ পর্বতমালা গুলো হচ্ছে হিমালয় ও কারা কোরাম, পামির মালভূমি ও থিয়েন শান পর্বতমালা যা দক্ষিণ এশিয়া মধ্য এশিয়া থেকে ভৌগোলিকভাবে আলাদা করেছে।

চীনের সবচেয়ে দীর্ঘতম নদীর নাম হচ্ছে ইয়াংসিকিয়াং বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম নদী। বিভিন্ন ধরনের বিশাল ও বৈচিত্র্যময় ভূমিরূপ ও সৌন্দর্যমন্ডিত লীলাভূমি দেখার আগ্রহে পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছুটে আসে বিভিন্ন মানুষ।

চিনে সকল ধর্মের লোক বসবাস করলেও অধিকাংশ লোক প্রায় ৭৫% ধর্মহীন। এ দেশের জনগণের মাথাপিছু আয় ১৮৯৩১ মার্কিন ডলার। এদেশের সরকারি ভাষা হল সরল চায়না। হল জাতিসংঘের একটি স্থায়ী সদস্য রাষ্ট্র হল গণচীন। এছাড়াও বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা ও জি-টুয়েন্টি এর গুরুত্বপূর্ণ সদস্য।

চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে পর্যটক গণচিনে ভ্রমণের জন্য গিয়ে থাকে এবং ব্যবসা করার উদ্দেশ্যে গন চিনে পৃথিবীর সকল দেশ থেকেই লোকজনের যাতায়াত রয়েছে। বাংলাদেশ থেকেও প্রচুর পরিমাণে লোক চিনে গিয়ে থাকে টুরিস্ট এবং বিজনেস করার উদ্দেশ্যে।

গণ চীন হল পৃথিবীর ভ্রমণ পিপাসুদের ভালোলাগার একটি সুন্দর সৌন্দর্যমন্ডিত দেশ। এ দেশের প্রাকৃতিক সুন্দর পরিবেশ এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা যাতায়াত ব্যবস্থা শিক্ষা ব্যবস্থা চিকিৎসা ব্যবস্থা ব্যবসায়িক পরিবেশ সব মিলিয়ে বিশ্বের এক অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ দেশে রূপান্তরিত হয়েছে যা দেখার জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতি বছর মানুষ ভ্রমণের উদ্দেশ্যে এসে থাকে।

এখন শিল্প উন্নত দেশের রূপান্তরিত হয়েছে গণচীন। এর উৎপাদিত পণ্য বিশ্বের প্রায় সকল দেশে রপ্তানি হয়ে থাকে এবং সকল প্রকার পণ্য উৎপাদনে এক অনন্য নজির রেখেছে এই দেশটি।

আরও পড়ুন

তাই আপনি যদি ভ্রমণ বা ব্যবসার উদ্দেশ্যে চায়নাতে যেতে চান তাহলে আপনার যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হবে সে সকল বিষয়ে আলোচনা করতে যাচ্ছি। আপনারা মনোযোগের সাথে আমাদের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়লে কোন চীন যাওয়ার সকল সেই সম্পর্কে সহজভাবেই বুঝতে পারবেন এবং জেনে যাওয়ার জন্য যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হয় এবং যত টাকা বেসা খরচ হয় এ সকল বিষয়গুলো পূর্ণাঙ্গ রূপে জানতে পারবেন।

চায়না ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

চায়না যেতে চাইলে আপনি যে ভিসাতে যান না কেন আপনার কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজপত্র লাগবে যা আপনার ভিসা পেতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয় পেপার। তাহলে আসুন জেনে নি ন কি কি পেপার্স আপনার ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে প্রয়োজন হবে।

বৈধ পাসপোর্ট

চায়না যেতে চাইলে আপনার একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে। আর পাসপোর্ট এর মেয়াদ থাকতে হবে কমপক্ষে ৬ মাস। পাসপোর্ট এর কমপক্ষে দুইটি পাতা আপনারা খালি রাখতে হবে ভিসা লেখার জন্য। তবে একটি বিষয় সবসময় খেয়াল রাখবেন পাসপোর্ট এর মেয়াদ যেন ছয় মাসের নিচে না থাকে।

ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে পাসপোর্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পাসপোর্ট ছাড়া কখনোই অন্য কোন দেশে যাতায়াত করা সম্ভব না। আপনি টুরিস্ট ভিসা বা ব্যবসায়ীদের বিষয় যদি চায়না যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার পাসপোর্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি ডকুমেন্টস।

ভিসা অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম পূরণ

অনলাইনে মাধ্যমে আপনার চাইনা যাওয়ার ভিসা আবেদন নির্ভুলভাবে পূরণ করতে হবে। আপনার ভিসা পাওয়ার জন্য সর্বপ্রথম ভিসা আবেদন ফরমটি ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করতে হবে এবং তা সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে| সঠিকভাবে পূরণ করতে পারলে এবং সকল তথ্য সঠিকভাবে দিতে পারলে আপনি সহজেই চায়না ভিসা পেয়ে যাবেন| আর অনলাইন এর মাধ্যমে ভিসা ফরমটি পাওয়ার জন্য এই লিংকটিতে প্রবেশ করুন-http://bd.china-embassy.gov.cn/

জাতীয় পরিচয় পত্র

ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কাগজ হলো আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র| জাতীয় পরিচয় পত্র অবশ্যই আপনার পাসপোর্টে তথ্য সমূহের সাথে হুবহু আপনার নামের এবং আপনার বাবা মায়ের নামের মিল থাকতে হবে| ন্যাশনাল আইডি কার্ড যদি আপনার না থাকে তাহলে অবশ্যই অনলাইন জন্ম নিবন্ধন কপি জমা দিতে হবে।

ন্যাশনাল আইডি কার্ডের মাধ্যমে আপনি কোন দেশের নাগরিক তার প্রমাণ বহন করে। এজন্য আপনি যে ভিসা নিতে চান সর্বদাই আপনার ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি সঙ্গে জমা দিতে হবে। অর্থাৎ ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ফটোকপি ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি পেপার।

সদ্য তোলা ছবি

আপনার ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় হচ্ছে আপনার সদ্য তোলা ছবি জমা দিতে হবে। আপনার ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড অবশ্যই সাদা হতে হবে। আপনার ছবির সাইজ হবে ৩৩X ৪৮ মি.মি। আর অবশ্যই আপনার ছবির পেছনে নাম লিখতে হবে। আপনার আবেদন ফরমের সাথে দুই কপি ছবি জমা দিতে হবে।

আপনার পেশার প্রমান পত্র

আপনি টুরিস্ট ভিসা বা ব্যবসায়ী ভিসা যেভাবেই চায়নাতে যেতে চান না কেন আপনার পেশার প্রমাণপত্র দিতে হবে। আপনি যে পেশাতে নিয়োজিত রয়েছেন সে পেশার একটি প্রত্যয়ন পত্র জমা দিতে হবে।

আপনে চাকরিজীবী হলে তাহলে আপনার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে একটি প্রত্যায়ন নিতে হবে যা আপনার এন ও সি তে আপনার নাম ঠিকানা ও পাসপোর্ট নাম্বার উল্লেখ করতে হবে।

আপনার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ যখন আপনার এন ও সি প্রদান করবে তখন এটি অবশ্যই আপনার অফিস প্যাডে উল্লেখ করতে হবে।

আপনি যদি অন্য কোন পেশায় নিয়োজিত থাকেন তাহলে যে পেশায় রয়েছেন সে পেশার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে আপনার এন ও সি জমা দিতে হবে। তবে অবশ্যই আপনার ভিজিটিং কার্ড জমা দিতে হবে।

আপনি যদি ব্যবসায়ী হন তাহলে অবশ্যই আপনার ট্রেড লাইসেন্সের ফটোকপি এবং আপনার ভিজিটিং কার্ড জমা দিতে হবে। আর যৌথ মূলধনে কারবার প্রতিষ্ঠানে যদি আপনি কর্মরত থাকেন তাহলে আপনার লাইসেন্সের সাথে মেমোরেন্ডাম কপি জামা দিতে হবে।

যারা স্টুডেন্ট তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের মাধ্যমে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার নাম পাসপোর্ট নাম্বার এবং আইডি কার্ডের কপি সংযুক্ত রাখতে হবে।

ব্যাংক ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

টুরিস্ট ভিসা বা ব্যবসায়ী ভিসায় যদি আপনি চায়নাতে যেতে চান তাহলে আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্ট সহ আপনার ব্যাংক সলভেন্সিং সার্টিফিকেট এর মূলকপি সংযুক্ত করতে হবে। ব্যাংক লেনদেনের কমপক্ষে ছয় মাসের স্টেটমেন্ট দিতে হবে। আপনার ব্যাংক স্টেটমেন্টে কমপক্ষে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ব্যালেন্স থাকতে হবে।

আপনি যে ব্যাংকে নিয়মিত লেনদেন করেন সে ব্যাংকের স্টেটমেন্ট জমা দেওয়াটাই সবচেয়ে ভালো। এটি হতে পারে আপনার ব্যবসায়িক একাউন্ট বা এটা হতে পারে আপনার সেলারি একাউন্ট দেশের অনুমোদিত যে কোন ব্যাংকের লেনদেনের তথ্যটা অবশ্যই সংযুক্ত করতে হবে।

জানুন

হোটেল বুকিং এর কপি

আপনি যখন চায়নাতে যাওয়ার জন্য কনফার্ম হবেন তখন আপনার চায়নার একটি আবাসিক হোটেলের বুকিং এর কপে আপনার ভিসা আবেদনের সাথে সংযুক্ত করে দিতে হবে। আপনার ভিসা কনফার্ম হয়ে গেলে তখন অবশ্যই আপনার হোটেলের বুকিং এর কপিটি সংযুক্ত করতে হবে। তবে হোটেল বুকিং এর জন্য আপনি ট্রাভেলএজেন্ট গুলোর সাহায্য নিতে পারেন।

রিটার্ন এয়ার টিকিট এর বুকিং কপি

আপনি যখন চায়নাতে যাবেন তখন আপনার ট্রাভেল এজেন্সির মাধ্যমে যাওয়া এবং আসার জন্য এয়ার টিকেট এর বুকিং কপি আবেদন ভিসার সাথে সংযুক্ত করতে হবে। ভিসা যখন আপনার কনফার্ম হয়ে যাবে তখন আপনি এয়ার টিকেটটি কনফার্ম করবেন। আবেদনপত্রে শুধুমাত্র জমা দিতে পারলে চলবে।

ইনভাইটেশন লেটার সংগ্রহ

চায়না ট্রাভেল এজেন্টের ইনভাইটেশন লেটার আপনার সংগ্রহ করতে হবে আর চায়না ট্রাভেল এজেন্ট গুলো যাতে চায়না গভারমেন্ট করতে অনুমোদিত হয় সেটি অবশ্যই আপনার নিশ্চিত হতে হবে। আর আপনার ইনভাইটেশন লেটার সংগ্রহ করার জন্য ট্রাভেল এজেন্ট এর সহযোগিতা নিতে হবে তবে ট্রাভেল এজেন্ট গুলো মূলত চায়না গভমেন্ট করতে অনুমোদিত কিনা তা আপনাকে একটু বুঝেশুনে নিতে হবে।

ওপরের যে সকল কাগজপত্র গুলো কথা বলা হলো এগুলো আপনি যদি সংগ্রহ করতে পারেন তাহলে অবশ্যই চায়না ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। চায়না ভিসা আবেদনের জন্য আপনার প্রথমে অনলাইন এর মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে এবং আপনার একটি সাক্ষাৎকার তারা নেবে।

সাক্ষাৎকার গ্রহণ এর মাধ্যমে যদি আপনাকে তারা উপযুক্ত মনে করে তাহলে আপনি ৮-১০ দিনের মধ্যেই ভিসা পাবেন। এছাড়াও আপনি যদি মনে করেন আরো দ্রুত ভিসা সংগ্রহ করতে হবে তাহলে আপনি চায়না এম্বাসিতে গিয়ে সরাসরি যোগাযোগ করতে পারেন এবং কিছু অতিরিক্ত টাকা খরচ করে আপনার কাঙ্খিত ভিসা দ্রুত নিতে পারবেন।

আপনার ভিসা আবেদনের সময় যদি আপনার কোন কাগজপত্র ভুয়া বা ভুল ত্রুটি থাকে তাহলে আপনার আবেদনটি রিজেক্ট হয়ে যাবে। এছাড়াও আপনি পরবর্তীতে চায়না যেতে চাইলে আপনার পক্ষে আর যাওয়া সম্ভব হবে না।

শেষ কথা

আপনি যদি টুরিস্ট বা বিজনেস বিষয় চায়না যেতে চান তাহলে উপরের কাগজপত্র গুলো আপনার আবেদনপত্রের সাথে সাবমিট করতে হবে। তাহলে আপনি সহজে চায়নাতে গিয়ে ভ্রমণ বা ব্যবসায়িক কার্যক্রম সম্পন্ন করে আসতে পারবেন।

তবে একটি বিষয় খেয়াল রাখবেন এখন দেশের প্রচুর পরিমাণে ভুয়া এজেন্সির সৃষ্টি হয়েছে এগুলোর মাধ্যমে অনেক লোক ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এ সকল প্রতারক বা দুষ্কৃতিকারী হতে আপনাদের সতর্ক থাকতে হবে।

আমাদের আর্টিকেলটি আপনার ভালো লেগে থাকলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন এবং আপনারা আমাদের আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হন এই কামনায় এখানে শেষ করছি। সকলে ভালো থাকেন। আল্লাহ হাফেজ।

ট্যাগঃচায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩ চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩ চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩ চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩ চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩ চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩ চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩ চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩ চায়না ট্যুরিস্ট ও বিজনেস ভিসা ২০২৩

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *