কানাডা জব ভিসা ২০২৩

কানাডা জব ভিসা ২০২৩

কানাডা জব ভিসা ২০২৩

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, আসসালামুয়ালাইকুম আশা করি আপনারা নিশ্চয়ই ভালো আছেন। আপনারা যারা কানাডা যাওয়ার জন্য বিভিন্ন ধরনের তথ্য খুঁজতে থাকেন তাদের উদ্দেশ্যেই আজ আমাদের এই নতুন আর্টিকেলটি লেখা হয়েছে। এই আর্টিকেলে কানাডা জব ভিসা ২০২৩ সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

কানাডা সম্পর্কে

কানাডা উত্তর আমেরিকার একটি স্বাধীন রাষ্ট্র যাপৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম দেশ। কানাডা বিশ্বের সবচেয়ে ধনী দেশগুলোর একটি। এই দেশটির জি ৮ গ্রুপের সদস্য। কানাডার আয়তন ৯৯,৮৪,৬৭০ বর্গ কিলোমিটার।

এদেশের রয়েছে ১০ টি প্রদেশে এবং তিনটি অঞ্চল। সরকারি ভাষা ইংরেজি ও ফরাসি। রাজধানী অটোয়া। মোট জনসংখ্যা ৩,৮৪,৩৬,৪৪৭ জন(২০২১)। মাথাপিছু আয় ৫৩,০৮৯ মার্কিন ডলার। মুদ্রার নাম কানাডিয়ান ডলার।

কানাডা জব ভিসা ২০২৩
কানাডা জব ভিসা ২০২৩

আপনারা অনেকেই কানাডা যেতে আগ্রহী কিন্তু সঠিক গাইডলাইন পাওয়ার জন্য নানা ধরনের ইউটিউব ভিডিও, তথ্য সংগ্রহ করার জন্য নানা ধরনের মাধ্যম খুজছেন। আপনারা যদি আমার এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ ভালোভাবে পড়েন তাহলে বৈধভাবে কানাডা যাবার জন্য যে সকল বিষয়গুলো অত্যন্ত জরুরী তা সহজেই জানতে পারবেন।

সার্বিয়া কাজের ভিসা ২০২৩

আপনি কানাডা যেতে চাইলে আপনাকে অন্ততপক্ষে দশটি ডকুমেন্টস রাখতে হবে। এইসকল ডকুমেন্টস গুলো আপনার প্রস্তুত থাকলে তাহলে আপনি কানাডার জব ভিসা আবেদন করতে পারবেন। দশটি ডকুমেন্টস সম্পর্কে আমাদের এই আর্টিকেলের বিস্তারিত আলোচনা করা হবে তাই আমাদের আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ মনোযোগের সাথে পড়েন।

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৩

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে প্রথমে ২ ডকুমেন্ট টি আপনার লাগবে। এই দুইটি ডকুমেন্ট অ্যাপ্লিকেশনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি হচ্ছে কানাডিয়ান স্টাইল কভার লেটার এবং অন্যটি হচ্ছে কানাডিয়ান স্টাইলে সিভি(জীবন বৃত্তান্ত)।

এই দুটি ডকুমেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনি প্রথমে যখন অনলাইনে আবেদন করবেন কানাডা জব ভিসার জন্য তখন প্রথমে আপনার কভার লেটার এবং সিভি অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে দেখবে।

আপনি যদি কোনো রকমে কভার লেটার ও সিভি দিয়ে আবেদন করেন তাহলে তারা আপনার আবেদনটি গুরুত্বই দেবেনা। আপনার সিভি (জীবন বৃত্তান্ত) হতে হবে অত্যন্ত আকর্ষণীয় এবং তথ্য সমৃদ্ধ। এখানে আপনার স্থায়ী-অস্থায়ী পূর্ণাঙ্গ ঠিকানা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা বা আপনার পারদর্শিতা উল্লেখ করতে হবে।

প্রথমে আপনি অনলাইনে আবেদন করে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট পেলে এরপর আপনার কানাডা যাওয়ার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসার প্রয়োজন হবে। আর এই ভিসার জন্য আপনার আবেদন করতে হবে  কানাডিয়ান এম্বাসিতে।

যখন আপনি কানাডিয়ান এম্বাসিতে কানাডা ওয়ার্ক পারমিট পাওয়ার জন্য এবং ভিসা পাওয়ার জন্য আবেদন করবেন তখন আপনাকে আরও আটটি ডকুমেন্টস দেখাতে হবে।

কানাডার ভিসা পেতে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

কানাডা জব ভিসা পেতে আপনার যে সকল প্রয়োজনীয় দশটি ডকুমেন্টস লাগে তার বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। আপনারা যদি মনোযোগ সহকারে পড়েন তাহলে প্রয়োজনীয় দশটি দোকান সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং সহজেই কানাডা জব ভিসার জন্য আবেদন করে বৈধভাবে যেতে পারবেন।

ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন সর্বপ্রথম কানাডা যাওয়ার আবেদন করতে গেলে আপনাকে দুইটি ডকুমেন্ট এর প্রয়োজন হবে তা হল কভার লেটার ও সিভি।

১। কভার লেটার

প্রথমে যখন আপনি কানাডা জব ভিসার জন্য এপ্লিকেশন করবেন তখন ঐ কভার লেটারটি অত্যন্ত মার্জিত সুন্দর এবং তথ্যনির্ভর হতে হবে। কভার লেটারটি দায়সারা ভাবে তৈরি করলে চলবে না কভার লেটার তৈরি করার সময় অবশ্যই গুরুত্ব দিতে হবে যাতে কভার লেটার এর মান সর্বোচ্চ মানের হয়।

২। সিভি প্রদান

প্রথমে কানাডা ভিসা পেতে যে অ্যাপ্লিকেশনটি করবেন সেখানে আপনার সিভিটি হতে হবে অত্যন্ত তথ্যবহুল। এই সিভিটির উপরে নির্ভর করবে আপনি কানাডার ভিসা পাবেন কিনা। এখানে আপনার নাম, পূর্ণ ঠিকানা, ইমেইল নাম্বার ,আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা, আপনার অভিজ্ঞতা বা দক্ষতা সুন্দর করে তুলে ধরতে হবে। আপনার সিভি পরেই যেন বুঝতে পারে আপনি একজন যোগ্য ব্যক্তি তখন আপনাকে নেয়ার জন্য তারা রাজি হবে এবং আপনার নিকট মেইল পাঠাবে।

কাজেই আপনি যখন সিভি তৈরি করবেন তখন আপনাকে অত্যন্ত গুরুত্ব দিতে হবে কারণ এই সিভি দেখে আপনার সম্পর্কে সম্পূর্ণ তথ্য তারা পেয়ে যাবে।

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং

আপনার এপলিকেশন পাওয়ার পর তারা আপনাকে যোগ্য প্রার্থী হিসেবে নির্বাচিত করলে আপনার কাছে একটি মেইল পাঠাবে এই মেইলটি দেখে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন যে আপনি যেতে পারবেন।

আপনি যদি কানাডা যাওয়ার জন্য গ্রিন সিগন্যাল অর্থাৎ তারা যদি আপনাকে নিতে রাজি থাকে তাহলে আপনার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং করতে আরও আটটি প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস প্রস্তুত রাখতে হবে। তা হল-

৩। পাসপোর্ট

পাসপোর্ট যে কোন দেশে যাওয়ার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। আপনি যেহেতু কানাডা যাচ্ছেন তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনার পাসপোর্ট সর্বপ্রথম একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান যা ছাড়া কখনোই ভিসা পাওয়া যাবে না। আপনি যখন ভিসার জন্য আবেদন করবেন তখন আপনার পাসপোর্ট এর মেয়াদ অন্ততপক্ষে 6 মাস থাকতে হবে।

ছয় মাসের কম হলে আপনি ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন না। তাহলে অবশ্যই আপনার পাসপোর্ট এর মেয়াদ ছয় মাসের বেশি থাকতে হবে। পাসপোর্ট হচ্ছে ভিসা পাওয়ার মুল মেরুদন্ড। আপনি পাসপোর্ট এর মাধ্যমে সর্বপ্রথম ভিসার জন্য আবেদন করুন।

৪। শিক্ষাগত যোগ্যতা

ভিসার জন্য আবেদন করতে গেলে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা উল্লেখ করতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতার সকল সনদ  স্ক্যান করে আপনার ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।

অনেকেই হয়তো ভাবছেন আমার শিক্ষাগত যোগ্যতা কম থাকলে যেতে পারবো কিনা? হ্যাঁ আপনিও যেতে পারবেন তবে সকল ক্ষেত্রে শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন পড়ে না। D category  ভিসার জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রয়োজন পড়ে না। যখন আপনি কোন ভাল প্রফেশন, ভালো কাজের জন্য যোগদান করবেন তখন অবশ্যই আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা প্রয়োজন রয়েছে।

৫। পাসপোর্ট সাইজের ছবি

আপনি যখন কানাডায় জব ভিসার জন্য আবেদন করবেন তখন আপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হচ্ছে আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে। ছবিগুলো অবশ্যই ব্যাকগ্রাউন্ড সাদা কালার থাকতে হবে। ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদনের ক্ষেত্রে ফরম পূরণ করতে গিয়ে আপনার তিন জায়গায় ছবি আপলোড করতে হবে।

৬। স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদপত্র

স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদপত্র এটি আপনার একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্টস। কানাডার ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্ব বহন করে। আপনি শারীরিকভাবে ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে পারলে শুধুমাত্র কানাডাতে যেতে পারবেন। শারীরিক সুস্থতা জন্য একটি মেডিকেল সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে হবে।

তবে অবশ্যই কানাডার নির্ধারিত হেলথ চেকআপ সেন্টার গুলোতে আপনার শারীরিক পরীক্ষা করতে হবে। আপনার বড় ধরনের কোনো রোগ আছে কিনা, আপনার শরীরে কোন ভাইরাস আছে কিনা। যেমন- করোনাভাইরাস, হেপাটাইটিস বি ভাইরাস, এইডস রোগ, রক্তের গ্রুপ ইত্যাদি। অর্থাৎ আপনার ফুল বডি চেকআপ করে একটি মেডিকেল সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে হবে যা আপনার কানাডা জব ভিসার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

আরও পড়ুন

মেডিকেল চেকআপের ফি

আপনি যখন ভিসার জন্য মেডিকেল চেকআপ করাবেন তখন আপনি শারীরিক ও মানসিকভাবে কতটা উপযুক্ত রয়েছেন তা নির্ণয় করে মেডিকেল সার্টিফিকেট জমা দিতে হবে। মেডিকেল চেকআপের জন্য যাদের বয়স ১৬ থেকে ৪৯ এদের জন্যই হলো ৪৮০০ টাকা। ১১ বছর থেকে ১৬ বছর পর্যন্ত মেডিকেল চেকআপ ৩৩৫০ টাকা। ১১ বছরের নিচে যে সকল শিশু রয়েছে তাদের জন্য মেডিকেল চেকআপে ৩২০০ টাকা। বাংলাদেশের চেকআপ করলেও কানাডা পৌঁছার পর আবার আপনার শারীরিক ও মানসিক মেডিকেল চেকআপ করা হবে।

মেডিকেল চেকআপের স্থান

আপনি যে কোন জায়গা থেকেই মেডিকেল চেকআপ করলেই চলবে না। কানাডা যাওয়ার জন্য বাংলাদেশ নির্ধারিত মেডিকেল সেন্টার গুলোতে আপনার শারীরিক চেকআপ করতে হবে। বাংলাদেশে বর্তমানে তিনটি কানাডার অনুমোদিত মেডিকেল সেন্টার রয়েছে। এই নির্দিষ্ট মেডিকেল সেন্টারে আপনার শারীরিক ও মানসিক চেকআপ সম্পন্ন করতে হবে।

মেডিকেল সেন্টার ঠিকানা দেওয়া হল-

ক) ডঃ ওয়াহাব মেডিকেল সেন্টার, হাউজ নং০৩, রোড নং ১২, বারিধারা, ঢাকা ১২১২।

খ) গ্রীন ক্রিসেন্ট হেলথ কেয়ার, ৬০ পার্ক রোড, বারিধারা ডিপ্লোমেটিক জোন, ঢাকা ১২১২।

গ) আইওএম মাইগ্রেশন হেলথ অ্যাসেসমেন্ট ক্লিনিক, 13/A, গ্রাউন্ড ফ্লোর, রোড 136, গুলশান 01, ঢাকা ১২১২।

৭। পুলিশ ভেরিফিকেশন

আপনি যখন কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করবেন তখন কানাডা এম্বাসি থেকে আপনার নিজ থানার পুলিশের মাধ্যমে ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করবে। আপনি কোন ক্রাইমের সাথে জড়িত রয়েছেন কিনা বা আপনার বিরুদ্ধে কোনো অভিযোগ রয়েছে কিনা তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য পুলিশ ভেরিফিকেশনের প্রয়োজন রয়েছে।

পুলিশ ভেরিফিকেশন করার পর আপনি থানা থেকে একটি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিতে পারবেন এজন্য অবশ্য আপনাকে একটা নির্দিষ্ট ফি জমা দিতে হবে।

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট আপনি থানায় গিয়ে সরাসরি নিতে পারেন অথবা আপনি ইচ্ছা করলে অনলাইনের মাধ্যমেও পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সংগ্রহ করতে পারবেন। তবে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট অবশ্যই আপনার নিজ স্থান থেকে উত্তোলন করতে হবে।

৮। অভিজ্ঞতার সার্টিফিকেট

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে গেলে আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতার পাশাপাশি অভিজ্ঞতার সনদপত্র গুরুত্বপূর্ণ। কানাডা সরকার সব সময় অভিজ্ঞতা সম্পন্ন লোকদের প্রাধান্য দিয়ে থাকে।

কিছু কিছু ক্ষেত্রে অভিজ্ঞতার সনদ না চাইলেও আপনি অন্ততপক্ষে এক বছরের একটি অভিজ্ঞতা সনদ সাবমিট করবেন। কানাডা সরকার অভিজ্ঞ লোকদের প্রাধান্য দিয়ে থাকে বেশি তাই আপনি অভিজ্ঞতার সনদ ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে অবশ্যই সংযুক্ত করবেন।

৯। ব্যাংক ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট

কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রে আপনার ব্যাংক ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ব্যাংক ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ছাড়া আপনার কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হবে না।

কানাডায় গিয়ে আপনার কাজ পেতে দেরি হলে বা কাজে কোন সমস্যা সৃষ্টি হলে যাতে আপনি সমস্ত খরচ বহন করে জীবন যাপন করতে পারেন এজন্য আপনার ব্যাংকে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স থাকতে হবে।

আপনি যদি স্টুডেন্ট হন তবুও আপনার ব্যাংকে পর্যাপ্ত ব্যালেন্স থাকতে হবে। পড়াশোনা চলাকালীন অবস্থায় যাতে আপনি কখনোই আর্থিক সংকটের না পরেন এজন্য আপনার একাউন্টে কোর্স চলাকালীন নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত পর্যাপ্ত পরিমাণে টাকা রাখতে হবে।

১০। ভিসার জন্য টাকা জমার রশিদ

সর্বশেষ আপনার যে বিষয়টি ডকুমেন্ট হিসেবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সেটি হচ্ছে আপনি যে ভিসা পেতে যাচ্ছেন তার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি জমা দিতে হবে। আপনি যে কোন বিষয়ে কানাডা ভিসার ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট ফি রয়েছে যা আপনাকে পরিশোধ করে রশিদ এম্বাসিতে জমা দিতে হবে।

কানাডার ভিসা খরচ

কানাডা যেতে চাইলে ভিসার জন্য যে খরচ হবে তা জেনে নিন। আপনারা কি ভিসায় যাবেন এটি আপনাকে প্রথমে সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এখানে বিভিন্ন ধরনের ভিসা রয়েছে যেমন- স্টুডেন্ট ভিসা, টুরিস্ট ভিসা, কানাডা কৃষি ভিসা, কানাডা কাজের ভিসা ইত্যাদি।

স্টুডেন্ট ভিসা খরচ পড়বে প্রায় ৪ লাখ টাকা, টুরিস্ট ভিসায় খরচ পড়বে প্রায় ৩ লাখ টাকা, কানাডা কৃষি বিষয়ে কাজের ভিসা খরচ পড়বে প্রায় পাঁচ লাখ টাকা, কানাডা জব ভিসার জন্য খরচ পড়বে প্রায় ৭ লাখ টাকা।

পরিশেষে

আমাদের এ আর্টিকেলে আপনি জানতে পারলেন কানাডা ভিসা নিয়ে কিভাবে যেতে হয়, অন্যান্য দেশের তুলনায় কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খুবই কঠিন। কাজেই ভিসা প্রসেসিং এর ক্ষেত্রে নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে, এ সকল সমস্যাগুলো ওভারকাম করে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে। তাহলে আপনি কানাডায় গিয়ে আপনার কাংখিত লক্ষ পুরন করতে পারবেন।

ট্যাগ:

কানাডা জব ভিসা ২০২৩ কানাডা জব ভিসা ২০২৩ কানাডা জব ভিসা ২০২৩ কানাডা জব ভিসা ২০২৩ কানাডা জব ভিসা ২০২৩ কানাডা জব ভিসা ২০২৩ কানাডা জব ভিসা ২০২৩ কানাডা জব ভিসা ২০২৩ কানাডা জব ভিসা ২০২৩ কানাডা জব ভিসা ২০২৩ কানাডা জব ভিসা ২০২৩ কানাডা জব ভিসা ২০২৩

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *